বর্তমান সময়ে স্কুটি (Scooty) বাংলাদেশের শহুরে এবং আধা-শহুরে পরিবহনের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। যেহেতু এটি সহজে চালানো যায়, ফুয়েল ইফিসিয়েন্ট এবং ট্রাফিক জ্যামের মধ্যেও সহজে চলাচল করতে সহায়ক, তাই কম বয়সী থেকে শুরু করে চাকরিজীবী, বিশেষত মহিলাদের কাছে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এছাড়াও, তুলনামূলক কম দাম এবং রক্ষণাবেক্ষণের খরচের কারণে স্কুটি দেশের অনেক মানুষের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে।
আজকের এই ব্লগে আমরা বাংলাদেশের বাজারে সবচেয়ে কম দামের scooty গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। কেন এই স্কুটিগুলো সাশ্রয়ী, কোন ব্র্যান্ডগুলো এই খাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে এবং বিভিন্ন মডেলের বৈশিষ্ট্যগুলো কী কী।
সূচীপত্র
ক. কম দামের সেরা ৭টি Scooty
১. Hero Pleasure Plus
মূল্য: প্রায় ১,২০,০০০ টাকা
Hero Pleasure Plus Scooty টি একটি লাইটওয়েট এবং সহজে চালানো যায় এমন মডেল, যা বিশেষ করে নতুন চালকদের জন্য একেবারে উপযুক্ত। এর ১১০ সিসি ইঞ্জিন যুক্ত পারফরম্যান্স বেশ সন্তোষজনক এবং এটি শহরের ট্রাফিকের মধ্যে ভালো ভাবে ম্যানুভারিং করা যায়। Hero Pleasure Plus মডেলটি স্টাইলিশ ডিজাইন এবং রঙের বৈচিত্র্য সহ আসে, যা এটি তরুণদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় করে তুলেছে।
বৈশিষ্ট্য:
- ১০.২ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক
- ৬২ কিলোমিটার/লিটার মাইলেজ
- অ্যালয় হুইল এবং টিউবলেস টায়ার
- ডিজিটাল অ্যানালগ মিটার
- আইডল স্টার্ট-স্টপ সিস্টেম
২. TVS Scooty Pep+
মূল্য: প্রায় ১,১০,০০০ টাকা
TVS Scooty Pep+ বাংলাদেশে অন্যতম জনপ্রিয় কম দামের স্কুটি। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এর লাইটওয়েট এবং কম উচ্চতার আসন, যা ছোট এবং মাঝারি উচ্চতার রাইডারদের জন্য বিশেষভাবে সুবিধাজনক। Scooty Pep+ ৮৭.৮ সিসি ইঞ্জিনের মাধ্যমে শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে এবং শহরের ভেতরে নির্দিষ্ট দূরত্বে সহজে চলাচল করার জন্য এটি একটি ভালো পছন্দ।
বৈশিষ্ট্য:
- ৬৫ কিলোমিটার/লিটার মাইলেজ
- ৮৭.৮ সিসি ইঞ্জিন
- ৫.৮ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক
- টিউবলেস টায়ার
- ইজি স্টার্ট ফিচার
৩. Honda Dio
মূল্য: প্রায় ১,৩৫,০০০ টাকা
Honda Dio একটি আধুনিক এবং স্টাইলিশ স্কুটি, যা তরুণদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে। এই মডেলটি ১০৯.৫ সিসি ইঞ্জিনের সঙ্গে আসে এবং এর শক্তিশালী মাইলেজ ও পারফরম্যান্স শহরের ট্রাফিক ও দীর্ঘ পথ চলার জন্য উপযুক্ত। Honda Dio এর ডিজাইন, ফিচার এবং নির্ভরযোগ্যতা এটিকে সেরা স্কুটির একটি মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বৈশিষ্ট্য:
- ১০৯.৫ সিসি ইঞ্জিন
- ৬০ কিলোমিটার/লিটার মাইলেজ
- LED হেডল্যাম্প
- ডিজিটাল স্পিডোমিটার
- ৫.৩ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক
৪. Yamaha Ray ZR
মূল্য: প্রায় ১,৪৫,০০০ টাকা
Yamaha Ray ZR একটি স্পোর্টি লুক এবং উচ্চ পারফরম্যান্সের স্কুটি। ১২৫ সিসি ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, এই স্কুটি বিশেষ করে তাদের জন্য যারা শহরের ট্রাফিকে দ্রুত এবং সাচ্ছন্দ্যের সাথে চলাচল করতে চায়। Yamaha Ray ZR-এ ডিজাইন এবং প্রযুক্তিগত ফিচারগুলোর সমন্বয়ে শক্তিশালী মাইলেজ নিশ্চিত করা হয়েছে।
বৈশিষ্ট্য:
- ১২৫ সিসি ইঞ্জিন
- ৬৬ কিলোমিটার/লিটার মাইলেজ
- ফুয়েল ইনজেকশন সিস্টেম
- টিউবলেস টায়ার
- লাইটওয়েট ডিজাইন
৫. Suzuki Access 125
মূল্য: প্রায় ১,৫০,০০০ টাকা
Suzuki Access 125 বাংলাদেশে অন্যতম জনপ্রিয় এবং নির্ভরযোগ্য স্কুটি মডেল। এই স্কুটি ১২৫ সিসি ইঞ্জিন দ্বারা চালিত এবং তা থেকে ভালো পারফরম্যান্স পাওয়া যায়। যারা দৈনিক যাতায়াতের জন্য একটি শক্তিশালী এবং আরামদায়ক স্কুটি খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি একটি ভালো পছন্দ।
বৈশিষ্ট্য:
- ১২৪ সিসি ইঞ্জিন
- ৬৪ কিলোমিটার/লিটার মাইলেজ
- ডিজিটাল স্পিডোমিটার
- বড় এবং আরামদায়ক আসন
- ৫.৬ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক
৬. Bajaj Chetak Electric
মূল্য: প্রায় ১,৬৫,০০০ টাকা
যারা পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী বিদ্যুৎচালিত যানবাহনের সন্ধান করছেন, তাদের জন্য Bajaj Chetak Electric একটি চমৎকার বিকল্প। এটি সম্পূর্ণ বিদ্যুৎচালিত হওয়ায় ফুয়েল খরচ কম এবং দীর্ঘ মেয়াদে সাশ্রয়ী। এর ব্যাটারির পারফরম্যান্সও প্রশংসনীয়, যা দৈনন্দিন যাতায়াতের জন্য যথেষ্ট।
বৈশিষ্ট্য:
- সম্পূর্ণ ইলেকট্রিক ড্রাইভ
- প্রতি চার্জে ৯৫ কিলোমিটার চলাচল
- লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি
- ৭ ঘণ্টায় পূর্ণ চার্জ
- ডিজিটাল ড্যাশবোর্ড
৭. Mahindra Gusto
মূল্য: প্রায় ১,৩০,০০০ টাকা
Mahindra Gusto scooty সাশ্রয়ী মূল্যে আরামদায়ক যাতায়াতের নিশ্চয়তা প্রদান করে। এর বৈশিষ্ট্যসমূহ বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে নতুন এবং অভিজ্ঞ চালক উভয়ই সহজে এটি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া এর ইঞ্জিন এবং মাইলেজ এই দামের তুলনায় যথেষ্ট ভালো।
বৈশিষ্ট্য:
- ১০৯.৬ সিসি ইঞ্জিন
- ৬৩ কিলোমিটার/লিটার মাইলেজ
- হাইট-অ্যাডজাস্টেবল সিট
- টিউবলেস টায়ার
- ডিজিটাল স্পিডোমিটার
খ. কেন স্কুটি সাশ্রয়ী?
স্কুটি গাড়ির তুলনায় অনেক কম ফুয়েল খরচ করে, যা ফুয়েল ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি প্রধান সুবিধা। এর ফলে দৈনিক বা সাপ্তাহিক ফুয়েল খরচ অনেকটাই কমে যায়। এছাড়াও, স্কুটি রক্ষণাবেক্ষণ এবং মেরামতের খরচও অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় অনেক কম। কম উচ্চতার আসন এবং লাইটওয়েট হওয়ায় এটি নতুন চালকদের জন্যও বেশ সুবিধাজনক।
গ. কোথায় scooty কিনবেন?
বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্কুটি পাওয়া যায় এবং এটি কিনতে গেলে প্রথমে আপনার বাজেট এবং ব্যবহারের উদ্দেশ্যটি বিবেচনা করতে হবে। দেশের প্রধান প্রধান শহরগুলোর ডিলারশিপে আপনি এই স্কুটিগুলো সহজেই পেয়ে যাবেন। তবে অনলাইনে বিভিন্ন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেমন Bikroy.com, Daraz বা অন্য কোনো মোটরবাইক ডিলারশিপ সাইট থেকেও স্কুটি কেনা যেতে পারে।
ঘ. Scooty রক্ষণাবেক্ষণ টিপস
দৈনন্দিন চলাচলে স্কুটি অত্যন্ত উপযোগী হলেও এর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ না করলে পারফরম্যান্স দ্রুত নষ্ট হতে পারে। স্কুটির দীর্ঘস্থায়ী এবং সুষ্ঠু পারফরম্যান্স বজায় রাখতে কিছু নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন, যা আপনি ঘরে বসেও করতে পারেন। এখানে স্কুটি ঠিকমতো রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো:
১. ইঞ্জিন অয়েল নিয়মিত পরিবর্তন করুন
ইঞ্জিন অয়েল স্কুটির মসৃণ চলাচলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত প্রতি ১৫০০ থেকে ২০০০ কিলোমিটার পরপর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করা উচিত। যদি ইঞ্জিন অয়েল দীর্ঘ সময় ধরে অপরিবর্তিত থাকে, তবে ইঞ্জিনের অভ্যন্তরীণ অংশগুলোতে ঘর্ষণ বৃদ্ধি পাবে, যা ইঞ্জিনের কার্যক্ষমতা কমাতে পারে।
২. টায়ারের সঠিক প্রেসার বজায় রাখুন
টায়ারের সঠিক প্রেসার স্কুটির নিয়ন্ত্রণ এবং মাইলেজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত টায়ারের প্রেসার চেক করে দেখুন এবং আপনার স্কুটির ম্যানুয়ালে উল্লেখিত সঠিক প্রেসারে রাখুন। টায়ারের অতিরিক্ত বা কম চাপ উভয়ই স্কুটির মাইলেজ ও নিরাপত্তার উপর প্রভাব ফেলে।
৩. ব্রেক সিস্টেম পরীক্ষা করুন
ব্রেক সিস্টেম স্কুটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতি মাসে অন্তত একবার ব্রেক প্যাড এবং ব্রেক কেবল পরীক্ষা করুন। যদি ব্রেকের কোন সমস্যা অনুভব করেন, তাহলে দ্রুত সেটি ঠিক করার ব্যবস্থা নিন। বিশেষ করে বর্ষার সময়ে ব্রেক সিস্টেমের উপর বেশি নজর দেওয়া উচিত, কারণ পানি এবং কাদা ব্রেকের কার্যকারিতা নষ্ট করতে পারে।
৪. এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার করুন
এয়ার ফিল্টার ইঞ্জিনে পরিষ্কার বাতাস সরবরাহ করে এবং এর সঠিক কার্যকারিতা নিশ্চিত করে। যদি এয়ার ফিল্টার ময়লা বা ধুলাবালিতে আটকে যায়, তবে ইঞ্জিন সঠিকভাবে চলতে পারে না। প্রতি ৩ মাসে একবার এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার করা উচিত, বিশেষ করে ধুলাবালি প্রবণ অঞ্চলে চলাচল করলে।
৫. ব্যাটারির যত্ন নিন
স্কুটির ব্যাটারির জীবনকাল অনেকটাই এর যত্নের উপর নির্ভর করে। ব্যাটারির কানেকশন নিয়মিত চেক করুন এবং প্রয়োজন হলে ব্যাটারি রিচার্জ বা রিপ্লেস করুন। এছাড়া ব্যাটারির পানি (ইলেক্ট্রোলাইট লেভেল) নিয়মিত পরীক্ষা করতে ভুলবেন না।
৬. ফুয়েল ফিল্টার ও কার্বুরেটর পরিষ্কার রাখুন
ফুয়েল ফিল্টার এবং কার্বুরেটর স্কুটির ফুয়েল সাপ্লাই এবং দহন প্রক্রিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সময়মত এগুলো পরিষ্কার না করলে স্কুটির পারফরম্যান্স নষ্ট হতে পারে। কার্বুরেটরে ধূলাবালি বা ময়লা জমলে তা ইঞ্জিনের দহন প্রক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি করতে পারে।
৭. চেইন ও কিক স্টার্ট ভালোভাবে পরীক্ষা করুন
স্কুটির চেইন নিয়মিত তেল দিয়ে লুব্রিকেট করা উচিত এবং টানটান করে রাখা উচিত, যাতে তা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে। এছাড়া কিক স্টার্ট বা সেলফ স্টার্ট ঠিকঠাক কাজ করছে কি না, সেটিও নিয়মিত পরীক্ষা করুন।
৮. স্কুটির বডি ও পেইন্টের যত্ন নিন
স্কুটির বাইরের অংশ এবং পেইন্টের যত্ন নেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। ধুলোবালি বা কাদা জমলে তা বডির ক্ষতি করতে পারে। নিয়মিত স্কুটির বডি পরিষ্কার করুন এবং প্রয়োজনে পলিশ করুন, যাতে তা নতুনের মতো দেখায়।
Scooty রক্ষণাবেক্ষণ তেমন কঠিন নয়, তবে নিয়মিত সঠিক যত্ন নেওয়া হলে এটি দীর্ঘ সময় ধরে মসৃণভাবে চলবে এবং আপনার যাতায়াতের খরচও কমবে। ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন থেকে শুরু করে টায়ার এবং ব্রেক সিস্টেম চেক করা, প্রতিটি পদক্ষেপ স্কুটির স্থায়িত্ব এবং কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
ঙ. উপসংহার
বাংলাদেশের চলাচলের জন্য scooty একটি চমৎকার বিকল্প, বিশেষ করে যারা সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক ট্রান্সপোর্ট খুঁজছেন। Hero Pleasure Plus থেকে শুরু করে Bajaj Chetak Electric পর্যন্ত, প্রত্যেকটি মডেলেই আপনি পাবেন আপনার প্রয়োজন এবং বাজেটের সাথে মিলিয়ে সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স। স্কুটির মাইলেজ, সাচ্ছন্দ্য, এবং দীর্ঘমেয়াদি সাশ্রয়ীতা এটিকে শহুরে জীবনযাত্রার জন্য অপরিহার্য একটি যানবাহন করে তুলেছে।
চ. জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
১. কোন Scooty বাংলাদেশে সবচেয়ে কম দামের মধ্যে পাওয়া যায়?
বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামের স্কুটিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো TVS Scooty Pep+, যার দাম প্রায় ১,১০,০০০ টাকা থেকে শুরু হয়। এছাড়া Hero Pleasure Plus ও Mahindra Gusto এর মতো স্কুটিগুলোও তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়।
২. স্কুটির দাম কম হলেও, এর ফিচার বা পারফরম্যান্স কেমন হয়?
কম দামের স্কুটিগুলোর ফিচার এবং পারফরম্যান্স যথেষ্ট ভালো, বিশেষ করে শহরের ভেতরে চলাচলের জন্য। যেমন, TVS Scooty Pep+ এর মাইলেজ প্রায় ৬৫ কিমি/লিটার, যা শহরের যাতায়াতের জন্য যথেষ্ট কার্যকর। এছাড়া Hero Pleasure Plus এর মত মডেলগুলিতে ডিজিটাল মিটার এবং টিউবলেস টায়ার থাকায় এগুলো ব্যবহার করা বেশ সুবিধাজনক।
৩. কম দামের Scooty কেনা কি টেকসই হবে?
হ্যাঁ, কম দামের স্কুটিগুলো সাধারণত টেকসই হয়, তবে আপনার যাতায়াতের প্রয়োজন এবং রক্ষণাবেক্ষণের উপর নির্ভর করে এর স্থায়িত্ব বাড়তে বা কমতে পারে। TVS, Hero, এবং Yamaha এর মতো ব্র্যান্ডগুলো রেপুটেশনের কারণে নির্ভরযোগ্য এবং দীর্ঘস্থায়ী।
৪. কম দামের স্কুটি থেকে সর্বোচ্চ মাইলেজ পাওয়া যায় কোন মডেল থেকে?
কম দামের স্কুটিগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ মাইলেজ পাওয়া যায় TVS Scooty Pep+ মডেল থেকে, যার মাইলেজ প্রায় ৬৫ কিমি/লিটার। এছাড়া Honda Dio এবং Hero Pleasure Plus মডেলগুলোও বেশ ভালো মাইলেজ প্রদান করে।
৫. বাংলাদেশে Scooty কেনার সময় কোন ফ্যাক্টরগুলো বিবেচনা করা উচিত?
স্কুটি কেনার সময় আপনার বাজেট, স্কুটির মাইলেজ, রক্ষণাবেক্ষণ খরচ, এবং ব্যবহারের উদ্দেশ্য (শহরের ভেতরে নাকি দূরবর্তী যাত্রা) বিবেচনা করা উচিত। এছাড়া স্কুটির ফিচার যেমন ডিজিটাল মিটার, টিউবলেস টায়ার, এবং ফুয়েল ইফিসিয়েন্সি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর।
(ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ)